• খুশকির সমস্যায় নিরাময়ী আম বীজ চূর্ণ খুবই উপকারী। আম বীজ চূর্ণ স্ক্যাল্পে লাগাতে পারেন। অথবা জলের সঙ্গে মাথায় ঘষুন। এতে খুশকি কমে।
• আম খেলে ব্লাড সুগার বেড়ে যায়। কিন্তু আম বীজ চূর্ণ খেলে তার প্রতিক্রিয়া পুরো ভিন্ন হয়।অর্থাৎ নিরাময়ী আম বীজ চূর্ণ খেলে ব্লাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে থাকে।

নিরাময়ী আম বীজ চূর্ন

• ওবেসিটি বা অতিরিক্ত ওজনের সমস্যা থাকলে নিরাময়ী আম বীজ চূর্ণ খেতে পারেন। ফ্যাট বার্ন কমাতে নিরাময়ী আমের বীজ অত্যন্ত কার্যকর।
• ডায়রিয়া হলে নিরাময়ী আম বীজ চূর্ণ তা জলের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন,ডায়রিয়া নিরাময়ে এটি অনেক ভালো কাজ করে।
• কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতেও নিরাময়ী আম বীজ চূর্ণ খুবই কার্যকরী।
• ত্বকের মরা কোষ দূর করতে এবং ব্ল্যাহেডস সারিয়ে তুলতে নিরাময়ী আম বীজ চূর্ন অধিক কার্যকরী।

নিরাময়ী আম বীজ চূর্ণ

যেভাবে খাবেন:

১ চামচ পাউডার হাফ গ্লাস পানিতে বিশেষজ্ঞরা বলছেন আম বীজ চূর্ণ তা মাথায় মাখলে খুশকি দূর হয় ও চুল পাকা বন্ধ হয়। আম বীজ চূর্ণ তার সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে ডায়রিয়া দূর হয়। বিশেজ্ঞরা আরো বলেছেন নিয়মিত অল্প আম বীজ চূর্ণ ও নির্যাস খেলে ব্লাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে থাকে,হৃদরোগ ও হাইপারটেনশনের ঝুঁকি কমে।