শরীরের নানা রকম প্রতিবন্ধকতা,পুরুষের বীর্য ঘন ঘন করতে সহায়তা করার পাশাপাশি আরও যেসকল উপকারে আসে নিরাময়ী আলকুশি বীজ চূর্ণ,,,,,,
আলকুশি একটি ঔষধি গাছ,যার মধ্যে রয়েছে অনেক ঔষুধি গুণ। আলকুশি বীজ,মূল ও বীজ চূর্ণ নানা আয়ুর্বেদিক ঔষধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। এ গাছ ব্যবহার করে নানাবিধ অসুখ থেকে আরোগ্য লাভ করার সুয়োগ রয়েছে।কারণ এতে থাকা নানা পুষ্টি গুণাগুণ আমাদের দেহের অনেক উপকারে আসে। চলুন জেনে নেয়া যাক আমাদের নিরাময়ী আলকুশি বীজ চূর্ণের কিছু উপকারিতা সম্পর্কে,,,,,
নিরাময়ী আলকুশি বীজ চূর্ণ শরীরের নানা রকম প্রতিবন্ধকতা,পুরুষের বীর্য ঘন ঘন করতে সহায়তা করার পাশাপাশি যেসকল পুরুষের বীর্যে শুক্রাণুর পরিমাণ অনেক কম,তারা আলকুশি পাউডার খাওয়ার মাধ্যমে নিজের বীর্য ঘন করতে পারবেন। একই সাথে বীর্যের মান উন্নয়নের সাথে সাথে পাতলা বীর্য ঘন হবে বীর্যে স্পামের পরিমাণ বৃদ্ধি হবে। এর অন্যান্য আয়ুর্বেদিক গুনাগুন ও উপকারীতাসমূহ হলো :
আলকুশি এর উপকারিতা :
যদি কোন কাজ করার সময় পোকা মাকড় কামড় দিলে কিংবা বিছে দংশন করলে,এই নিরাময়ী আলকুশী বীজ চূর্ণ সেই কামরানো স্থানে লাগালে দ্রুত যন্ত্রণা কমে যায়।
নিরাময়ী আলকুশি বীজ চূর্ণ এক চামচ করে লাগাতারে একমাস খেলে আমাশয় রোগ ভালো হয়ে যায়।
এই নিরাময়ী আলকুশি বীজ চূর্ণ প্রলেপ ফোঁড়ায় দিলে দ্রুত সেটি ফেটে যায়। এর পর সেটি দ্রুত ভালো হয়ে যায়।
নিরাময়ী আলকুশি বীজ চূর্ণ চিনি ও দুধসহ সেদ্ধ করে নিয়মিত খেলে বাত রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এমনকি শারীরিক দুর্বলতাও দূর হয়।
নিরাময়ী আলকুশি বীজ চূর্ণ খাওয়ার ফলে শুক্র বৃদ্ধি ও গাঢ় হয় এবং স্নায়বিক দুর্বলতা দূর করে।
নিরাময়ী আলকুশি বীজ চূর্ণ খাওয়ার ফলে সর্দি-কাশি ও জ্বর ভালো হয়।
নিরাময়ী আলকুশি বীজ চূর্ণ মানুষের মূত্রযন্ত্রের ও মূত্রবর্ধক রোগ নিরাময়ে বেশ কার্যকারি ভূমিকা পালন করে থাকে।
মানুষের চোখের রোগের ক্ষেত্রেও অনেক উপকারি ভূমিকা পালন করে নিরাময়ী আলকুশি বীজ চূর্ণ।
পশুপাখির গায়ের ঘায়ে নিরাময়ী আলকুশি বীজ চূর্ণ লাগালে ক্ষত দ্রুত ভালো হয়ে যায়।
নিরাময়ী আলকুশি বীজ চূর্ণ সেবনে শারীরিক দুর্বলতা দূর হয়, শুক্র বৃদ্ধি ও গাঢ় হয় এবং স্নায়বিক দুর্বলতা দূর করে।
চোখের রোগের ক্ষেত্রেও নিরাময়ী আলকুশি বীজ চূর্ণ খুবই ফলপ্রসূ।
নিরাময়ী আলকুশি বীজ চূর্ণ মূত্রবর্ধক ও মূত্রযন্ত্রের রোগ নিরাময়ে বেশ উপকার।
আলকুশি বীজ চূর্ণ খাওয়ার নিয়ম:
নিরাময়ী আলকুশি বীজ চূর্ণ খাওয়ার নিয়ম হচ্ছে আপনাকে প্রতিদিন রাতে এক চামচ পরিমাণ আলকুশি বীজ চূর্ণ হাফ গ্লাস দুধের সাথে মিশিয়ে খেতে হবে,প্রয়োজনবোধে মধু মিস্ত্রি মিশিয়ে নিতে পারেন।
দ্রুত বীর্যপাত, লিঙ্গশৈথিল্য, ধাতুদৌর্বল্য ও ক্ষীনবল হয়ে পড়লে ১ চা চামুচ আলকুশি বীজ চূর্ণ ১০০মিঃলিঃ দুধে অল্প চিনি বা মিছরি সহ ফুটিয়ে রোজ একবার রাতে শোবার আগে খেতে পারেন।
বুকে কফ হলে: অনেকের এই সমস্যা দেখা যায়, তখন এই নিরাময়ী আলকুশি বীজ চূর্ণ পানি দিয়ে প্র্রথমে সিদ্ধ করে নিয়ে সকাল বিকেল নিয়মিত খেলে বুকে কফ জমা কেটে যাবে।
রক্তপিত্ত: অনেকের রক্তপিত্ত হয়ে থাকে। এই রক্তপিত্ত হলে ২০ গ্রাম নিরাময়ী আলকুশি বীজ চূর্ণ আগের রাতে পানিতে ভিজিয়ে রেখে দিতে হবে। ভিজিয়ে রাখা সেই পানি পরের দিন সিদ্ধ করে আনুমানিক তিন কাপ করে নিতে হবে। এরপর পানি মিশিয়ে নিতে হবে পানি মিশানো হয়ে গেলে সারাদিন তিন থেকে চার বার খেতে হবে। এই নিয়মে খেলে রক্তপিত্ত দ্রুত বন্ধ হয়ে যাবে।
Ed id interdum urna. Nam ac elit a ante commodo tristique. Duis lacus urna, condimentum a vehicula a, hendrerit ac nisi Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit.
Duis lacus urna, condimentum a vehicula a, hendrerit ac nisi Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit.
Nam ac elit a ante commodo tristique. Duis lacus urna, condimentum a vehicula a, hendrerit ac nisi Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit.
View Comments
Ed id interdum urna. Nam ac elit a ante commodo tristique. Duis lacus urna, condimentum a vehicula a, hendrerit ac nisi Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit.
Duis lacus urna, condimentum a vehicula a, hendrerit ac nisi Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit.
Nam ac elit a ante commodo tristique. Duis lacus urna, condimentum a vehicula a, hendrerit ac nisi Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit.