তেতুল বিচির গুড়া খেলে নানা রকম উপকার রয়েছে। এগুলোর মধ্যে তেতুল বিচি গুড়ার সবচেয়ে কার্যকরী উপকারিতাগুলো হলো:
- শরীর থেকে ক্ষতিকর টকসিন (বিষাক্ত পদার্থ) বের করতে এবং লিভারে জমা ফ্যাট গলতে সাহায্য করে তেতুল বিচির গুড়া।
- তেঁতুল হজম প্রক্রিয়াকে সঠিক রাখে এবং খারাপ কোলেস্টেরল ধ্বংস করে
- তেতুল বিচির গুড়া বলকারক হিসেবে প্রভাবনীয় ভূমিকায় কাজ করে।
- শরীরের দূর্বলতা দূরীকরনে তেতুল বিচির গুড়া কাজ করে।
- নিরাময় তেতুল বিচি গুড়া দ্রুত বীর্যপাত রোধ করে।
- তেতুল বিচির গুড়া যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে বীর্যের মান উন্নয়ন করে; বীর্য ঘন, উৎপাদন ও বীর্যে শুক্রাণুর পরিমাণ বৃদ্ধি করে
নিরাময়ী তেতুল বিচির গুড়া
- অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ বন্ধ করে এবং মহিলাদের জরায়ুর শক্তিবর্ধন করে ।
- মহিলাদের জরায়ুর শক্তি বর্ধন হিসাবে তেতুল বিচির গুড়া কাজ করে থাকে। এছাড়াও রক্ত ও পুত্রের প্রকোপ নিবারণ ও স্নিগ্ধ কারক হিসেবেও কাজ করে তেতুল বিচির গুড়া।
- হৃদরোগসহ বিভিন্ন রোগে খুব উপকারী তেতুল বিচির গুড়া। হৃদরোগীদের জন্য এটা বিশেষ উপকারী।
- এতে টারটারিক এ্যাসিড থাকায় খাবার হজমে সহায়তা করে।
- ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে এবং ত্বককে উজ্জ্বল করে।
- যাদের ব্রণের সমস্যা তাদের জন্যেও উপকারী তেতুল বিচির গুড়া।
নিরাময়ী তেতুল বিচির গুড়া
- ক্ষতিকারক আলট্রা ভায়োলেট রশ্মির হাত থেকে ত্বককে রক্ষা করে।
- তেতুল বিচির গুড়া দেহে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখতে সাহায্য করে।
- দেহের কোলেষ্টেরল ও ট্রাইগ্রাইসেরাইডের মাত্রা এবং রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে তেতুল বিচির গুড়া।
- তেতুল বিচির গুড়া শরবত করেও খাওয়া যেতে পারে।
নিরাময়ী তেতুল বিচির গুড়া
সেবন পদ্ধতি : ১ চা চামচ পাউডার ১ কাপ পানিতে ভিজিয়ে খাওয়া যাবে।”
এগুলো খাওয়ার আরেকটি নিয়ম আছে সেটা হলো রাতে এক গ্লাস পানিতে ২/৩ চামচ তেতুল বিচির গুড়া /হার্বস ভিজিয়ে রেখে সকালে শুধু পানি গুলো মধু মিক্সড করে খেয়ে ফেলবেন আবার সকালে ভিজিয়ে রাতে খাবেন। এক গ্লাস দুধের সাথে এক চামচ তেঁতুল বীজ পাউডার গুলিয়ে খেতে পারেন। এভাবে প্রতিদিন নিয়মিত খেলে বীর্য ঘন হয়।
নিরাময়ী তেতুল বিচির গুড়া
There are no reviews yet.